আমাদের কুশীলব

iqbal_ahmed ইকবাল আহমেদ

ডিজাইনার

rajib রাজিব আহমেদ

প্রোগ্রামার

minul মাঈনুল হাসান

প্রগ্রামার

yoshi ইওসীহিরো নুকোমিজু

মেনেজিং ডিরেক্টর

mostafiz

মোস্তাফিজুর রহমান

প্রগ্রামার

মোস্তাফিজের ভদ্র এবং বন্ধসুলভ স্বভাব আর সৎ আচরন "আমাদের" জন্য অপরিহার্য। সে গুনগত মান ধরে রেখে কাজ করতে পছন্দ করে ও নতুন প্রোগ্রামিং এবং প্রযুক্তি ব্যাবহারে দক্ষ্য।

বন্ধুদের সাথে ঘুরতে,গল্প করতে সে ভালোবাসে। অবসরে সে তার পেশাগত দক্ষতা বন্ধুদের শেখায় এবং তার বিশ্বাস এর ফলে তার বন্ধুরা ভালো চাকরি ও কর্মক্ষেত্রে আরও অধিক সুযোগ সুবিধা পেতে পারে।

সে তার ছোট ভাইয়ের দেখাশুনা করে,যে সবেমাত্র ঢাকায় এসে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশুনা করছে। সে তার গ্রামের দরিদ্র ছাত্রদেরকের সাহায্য করে।

প্রতি ৩ মাস অন্তর সে গ্রামের বাড়ি যায়,যার দূরত্ব ঢাকা থেকে মাত্র ৩০০ কিঃমিঃ হলেও সেখানে পৌঁছতে প্রায় ১২ ঘন্টা সময় লাগে। গ্রামে সে তার পরিবার ও বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে সময় কাটাতে পছন্দ করে।

বাংলাদেশের ভোলা জেলায় তার জন্ম এবং সেখানেই পরিবারের সকলের স্নেহ মমতা নিয়ে তার বেড়ে উঠা। ২০০৮ সালে সে টাঙ্গাইলে অবস্থ্থিত মাওলানা ভাসানী সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রেজুয়েশন সম্পুর্ণ করে। ২০০৯ এর নভেম্বরে মোস্তাফিজুর রহমান "আমাদের" এর সাথে যুক্ত হয়।

iqbal_ahmed

ইকবাল আহমেদ

ডিজাইনার,সিডিও

নতুন নতুন চিন্তা-ভাবনা নিয়ে রনি নতুন কিছু করতে ও নতুন কিছু শিখতে বেশি আনন্দ পায়। এর উপর ভিত্তি করে সে জীবনের প্রথম সোপানে ডিজাইনার হিসেবে পা রেখেছে,আর তার ভবিষ্যত পরিকল্পনা হচ্ছে উচ্চ পর্যায়ের একজন ডিজাইনার হওয়া।।

রনি সহজ,সরল ও দায়িত্ববান একজন ছেলে। সে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সহজেই একা সমাধান করার চেষ্টা করে। ডিজাইন যেমন তার কাছে প্রিয় তেমনি প্রিয় নতুন নতুন স্থানে ভ্রমণ করা,বন্ধুদের আড্ডায় অংশ গ্রহন করা। সে যে কোন কাজ পরিকল্পনা অনুযায়ী এবং তা সময়মত শেষ করার চেষ্টা করে। বাস্তব জীবনে অনেক শ্রেণীর কাজ সে শিখেছে এবং করেছে।

রনির পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৬ জন। চার ভাইয়ের মধ্যে রনি সবার বড়। প্রতি মাসে একবার সে বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সাথে সময় কাটায়।

রনি ময়মনসিংহ জেলার আকুয়া দক্ষীণ পাড়ায় জন্ম গ্রহন করেছিল। জন্মস্থানেই সে তার শৈশব ও বাল্যকাল অতিবাহিত করেছে।

পরবর্তীতে সে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করে ইলেকট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর উপর।

জন্মস্থানঃ ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।

শখঃ মিউজিক, মুভি,ভ্রমন,খেলাধুলা আর নতুন কিছু শিখা।

rajib

রাজিব আহমেদ

প্রোগ্রামার

রাজিব আমাদের প্রতিষ্ঠানের PHP গুরু। সে খুব সহজেই এবং দ্রুত যে কোন জটিল কাজকে আয়ত্তে এনে তা সমাধান করতে পারে। সে কৌশলী,মেধাবি এমনকি তার আগমনি দিনগুলো কেমন হবে সেটার দিকেও সে সচেতন। সে বিশ্বাস করে যে জীবনে সাফল হওয়ার প্রধান স্তম্ভ হচ্ছে প্রতিশ্রুতি।

সংগীত অনুরাগী রাজিব গীটার বাজাতে এবং তার বাড়ির ছোট ডিজিটাল সাউন্ড স্টুডিওতে মিউজিক করতে ভালোবাসে।

সে খুব বন্ধুসুলভ এবং উপকারী বিশেষভাবে কাজ এবং সংগীত সংশ্লীষ্ঠ ব্যাপারগুলোতে। সে তার সোজাসাপটা মানসিকতার জন্য বন্ধুমহলে সুপরিচিত-যা কিছুই হোক না কেন সে সুনিদির্ষ্টভাবে স্পষ্ট করে সরাসরি নিজের মতামত প্রকাশ করে।

খুব অল্প বয়সেই সে তার মাকে হারায়,সম্ভবত এই কারনেই সে তার পরিবার ও বন্ধুদের প্রতি এতটা যত্নশীল।

তার জন্ম ঢাকায় এবং এখানেই সে বড় হয়। ২০০৮ সালে সে টাংগইালে অবস্থিত মাওলাণা ভাষানী সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি ইউনিভর্সিটি থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পূর্ণ করে।

minul

মাঈনুল হাসান

প্রগ্রামার

আত্মস্বচেতনতা, নিজেকে প্রকাশ করার স্বাধীনতাকে সে মূল্য দেয় এবং সবচেয়ে বেশী পছন্দ করে যে গুন তা হলো সততা। জীবনের সব ক্ষেত্রে সে বাস্তব এবং গঠনমূলক মনোভাব পোষণ করে ও উদার দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলার চেষ্টা করে।

তার নিজস্ব চিন্তাচেতনার ব্যপারে সে খুব একাগ্রচিত্ত তবে জীবন সম্পর্কে অন্যদের চিন্তাভাবনা, দর্শণ ও মতামতকে সে গুরুত্তের সাথে নেয় এবং মূল্য দেয়, কারণ তার মতে প্রত্যেক মানুষই অনন্য এবং সবার মাঝেই এই পৃথিবীকে আরও সুন্দর করার ক্ষমতা রয়েছে। তার বিশ্বাস এই পৃথিবী যতটুকু সুন্দর হওয়া সম্ভব ততোটাই সুন্দর এবং শেষ পর্যন্ত 'ভালো' অবশ্যই 'খারাপ' এর উপর বিরাজ করবে, অন্তত এমনটাই সে আশা করে, কারণ আশার জন্য যুদ্ধ করাও সার্থক।

সে ২০০৮ সালে টাংগাইলে অবস্থিত মাওলানা ভাষানী সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি ইউনিভর্সিটি থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পুর্ণ করে।

জন্মস্থানঃ বগুড়া, বাংলাদেশ।

শখঃ মিউজিক, মুভি, সাইন্স এন্ড টেকনোলজি।

yoshi

ইওসীহিরো নুকোমিজু

মেনেজিং ডিরেক্টর

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনার সময় বিভিন্ন দেশ ভ্রমনের মাধ্যমে সে তথাকথিত উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মাঝে বিশাল অর্থনৈতিক দূরত্ত লক্ষ্য করেন। তখন তিনি ভাবলেন,ভবিষ্যতে আমি এমন কিছু করব যা এই দূরত্ত কমিয়ে আনবে।

তিনি এই কাজ বিজনেস করার মাধ্যমে সমাধান করবেন বলে ঠিক করলেন। কিন্তু সেই সময় বিজনেস সম্পর্কে কিছুই তার জানা ছিল না,তাই তিনি এই ক্ষেত্রটিতে কাজ করার সিদ্বান্ত নিলেন। তিনি একটি ব্যংকে কাজ করা শুরু করলেন যেন সেখান থেকে বিভিন্ন বিজনেস সম্পর্কে জানতে পারেন।

যখন তিনি লন্ডনে ছিলেন এবং কাজ করেছিলেন তখন তিনি ইউরোপের অনেক জায়গায় ভ্রমন করেন। একদিন তিনি এক বাংলাদেশীর দেখা পান এবং তার বন্ধু হয়ে যান। একটি উন্নয়নশীল দেশের প্রকৃত অবস্থা কি এবং সেখানে কি করা যেতে পারে তা জানার জন্য তিনি বাংলাদেশে এসে থাকার সিদ্বান্ত নেন।

তিনি এখানে এসে যা খুজে পেলেন তা হল বাংলাদেশী ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সমৃদ্ধশীলতা, যা অধিকাংশ দেশের কাছে ভালোভাবে পরিচিত না বরং তিনি দেখেন যে বাংলাদেশ মূলত তার দারিদ্রতা ও অন্যান্য বিপর্যয়ের জন্য অধিক পরিচিত।

অনেক উন্নত দেশ তাদের ঐতিহ্যের অনেক ভলোভলো অংশ হারিয়ে ফেলেছে। তিনি বাংলদেশী ঐতিহ্যের কথা তুলে ধরে এখানকার দারিদ্রতাকে কমিয়ে আনতে চাইলেন। তাই তিনি বাংলদেশীদের সাথে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করার সিদ্বান্ত নিলেন যারা খুবই বন্ধুসুলভ এবং সদয়।

তিনি সুমিতোমো মিতসুই ব্যাংকিং কর্পোরেশনে কাজ করতেন।

তিনি জাপানের ফুকুওয়াতে শৈশব কাটান এবং টোকিও ইউনিভর্সিটি থেকে সোসিওলজিতে গ্রাজুয়েশন সম্পূর্ণ করেন।

সখঃ ভ্রমন,ভলিবল এবং বাংলাদেশী মানুষের মুখে হাসি ফুটানো।

The Picture of the Month

  • February 2012
  • by Mostakim Timur